কোভিড টেস্টের পর শ্রীকান্তের নাক থেকে ঝরল রক্ত – Kolkata24x7


ব্যাংকক: থাইল্যান্ড ওপেনে খারাপ চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে সরব হলেন প্রাক্তন বিশ্বের এক নম্বর ব্যাডমিন্টন তারকা কিদাম্বী শ্রীকান্ত৷ ব্যাংককের স্বাস্থ্য অধিকারীদের চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন ভারতীয় ব্যাডমিন্টন তারকা৷
এদিন সাইনা নেহওয়াল ও এইচএস প্রণয়ের ভুল কোভিড রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পর ব্যাংককের স্বাস্থ্য অধিকারীদের নিয়ে প্রশ্ন ওঠে৷ তারপর চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে সরব হন ভারতীয় তারকা খেলোয়াড়৷ চতুর্থবার কোভিড টেস্টের পর তাঁর নাক গিয়ে গলগল করে রক্ত বের হয় বলে অভিযোগ করে শ্রীকান্ত৷ শুধু তাই নয়, সেই ছবি টুইটারে পোস্ট করে তিনি লেখেন,“We take care of ourselves for the match not to come and shed blood for THIS . However , I gave 4 tests after I have arrived and I can’t say any of them have been pleasant. Unacceptable.”
২৭ বছরের শ্রীকান্ত বুধবার টুর্নামেন্টে প্রথম ম্যাচ খেলতে নামছেন৷ প্রথম রাউন্ডে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী স্বদেশীয় সৌরভ ভার্মা৷ কিন্তু এর আগের দিন টুইটারে তাঁর রক্তাত নাকের ছবি পোস্ট করে আয়োজক দেশের স্বাস্থ্য অধিকারীদের চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে সরব হন শ্রীকান্ত৷
We take care of ourselves for the match not to come and shed blood for THIS . However , I gave 4 tests after I have arrived and I can’t say any of them have been pleasant .
Unacceptable pic.twitter.com/ir56ji8Yjw— Kidambi Srikanth (@srikidambi) January 12, 2021
এই মুহূর্তে থাইল্যান্ড ওপেন খেলতে ব্যাংককে রয়েছেন ভারতীয় ব্যাডমিন্টন তারককা৷ কিদাম্বী শ্রীকান্ত ও সাইনা নেহওয়াল ছাড়াও রয়েছেন পিভি সিন্ধু, সৌরভ ভার্মা, অশ্বিনী পোনাপ্পা৷ এদিন সকালেই সাইনার কোভিড পজিটিভ খবরে সামনে আসে৷ কিন্তু তারপরই টুইটারে সাইনা অভিযোগ করেন আমি এখনও পর্যন্ত কোভিড রিপোর্ট হাতে পাইনি৷
মঙ্গলবার সকালে ওয়ার্ল্ড ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের তরফে জানানো হয়, সাইনা নেহওয়ালের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে৷ ফলে প্রথম রাউন্ডে সাইনার প্রতিদ্বন্দ্বীকে ওয়াকওভার দেওয়া হয়েছে৷ শুধু তাই নয়, সাইনাকে হাসপাতালে ১০ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ হোটেলে একই রুম শেয়ার করা তাঁর স্বামী পারুপল্লী কাশ্যপকেও কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে৷ পরে ভারতীয় ব্যাডমিন্টন অ্যাসোসিয়েশনের তরফে জানানো হয় সাইনার কোভিড টেস্টের রিপোর্ট ভুল ছিল৷
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I